পড়তে যেমন ভাল লাগে তার চাইতেও বেশি ভাল লাগে লিখতে। ভাবতেই ভাল লাগে কেউ আমার লিখা পড়ছে। সে যেভাবেই হোক। আজ লিখব একটা অনুবাদ। রচনার নাম দেখে অনেকেই হয়ত বুঝতে পারছেন যে কি ধরনের লিখা এখানে থাকবে। তবুও বলছি এসেই যখন পরেছেন তাহলে পড়েই যান। আর হ্যাঁ- যে জন্য পড়তে বলছি; আমাকে জানাবেন আমার অনুবাদ কেমন হল। আরও কিছু অনুবাদ করার চিন্তা মাথায় ঘুরছে। কিন্তু সাহস আর সময় দুটাই নাই। তবুও লিখছি…
০০একদম আক্ষরিক অনুবাদ করছি না অনেকটা গল্পের আকারে বলার চেষ্টা করব।০০
তো আমারা বাসে বা ট্রেনে এখনো কিছু কথামালা দেখতে পাই তার মধ্যে যেমন; “ব্যবহার বংশের পরিচয়”। এই কথা যে কি শক্তিশালী তা আমি এখনও বুঝে উঠতে পারি নাই। তার পরেও এটা সত্যি যে আমাদের আমার পরিচয় কিন্তু আমার আচার ব্যবহার এই প্রকাশ পায়। যেমন ধরুন আমি অনেক তাড়াহুড়ো করে চলি, আর এখানে ওখানে ঘুতো খাই। এটাই তো হওয়া সাভাবিক তাই না? অর্থনৈতিক বিষয় গুলোও তাই। আবার সেই কথামালায় ফিরে যাই। আমাকে বাবা মা অনেক বলত “বাবা আয় বুঝে ব্যয় কর”। কে শুনে কার কথা… 🙂
তবে একটা সত্যি কথা, আমি বলতে পারি আয় বুঝে ব্যয় করার জন্য একাধিক বার সমস্যায় পড়েছি।
নিচের ৭ টি কাজ বিশ্বের অর্থনৈতিক দিক থেকে সফল মানুষেরা করে না বা করতে দেখান যায় না ;
১। তারা কখনই লাটারি খেলে নাঃ কথায় আছে “যে ধন খুব সহজে পাওয়া যায় তা বেশি দিন থাকে না“। তাবে কি দাদুদের কথাই ঠিক? না আসলে এর কিছু ব্যাখা আছে; যারা খুব সহজেই টাকা পায় তাদের প্রধান সমস্যা হল তারা তাদের টাকা ভাল মত ব্যবস্থাপনা করতে পারেন না। এ জন্য খুব সহজেই তারা তাদের টাকা শেষ করে ফেলেন এবং ক্ষেত্র বিশেষ এ লোন এ পড়ে যান। তাহলে একটি কথায় আসে খুব সহজে টাকা পাওয়ার থেকে নিজে উপার্জন করা অনেক ভাল।
২। ভাল কিছুর জন্য অপেক্ষা না করাঃ আশা করা কখনই ভুল কাজ নয়। এই কথা শুনে থাকবেন হয়ত ” আশা সেই একমাত্র মৌমাছি যে ফুল ছাড়া মধু তৈরি করতে পারে” তার মানে হল যতই খারাপ সময় যাক না কেন ভাল কিছু করতে হলে ভাল কিছুর জন্য আশা না করে কাজ করে যাওয়া। এটাই কতে সফল মানুষরা।
৩। লক্ষে স্থির না থাকাঃ
৪। প্রতিনিয়ত নতুন কে না জানা এবং নিজের কর্মদক্ষতা না বাড়ানোঃ
৫। যা খরচ করা প্রয়োজন ঠিক তাই খরচ করাঃ
৬। কখনই কম নিয়ে থেমে থাকে নাঃ
৭। টাকা কখনই বসিয়ে না রাখাঃ
(অসম্পাপ্ত; আরও লেখা হবে)