Category Archives: অন্যান্য (Others)

Friends are for life .. .. ..

We all have friends whatever the number represents, isn’t it? About numbers anyone can say ;

“I have only 1 friend in my life”

“I’ve lots of friends and among them some are really good friends, some are my best friends and some are my best bed mates…”

As I said earlier numbers are not important for any of us. What matters to us are the following questions

Who are my real best friends of mine?

The answer you should know already. But before choosing this answer please keep asking twice, are you really making the right choice?

British anthropologist Robin Dunbar proposed a number for on average personnel can maintain around 150 stable social relationships with each other. This number is called Dunbar’s numbers nowadays.

It is not mean that 150 personnel would be your friend or best friend or whatever you like to say. In the era of social media and the internet, we all do have tons of friends and tons of people to interact with all the time. We often meet with new people as we go through life. But whenever we think about or talk about proper friends; people we can have a meaningful relationship with, share odds and success confidently and get back all kinds of support during need. The number gets lower to zero from 150 or even more.

We don’t even notice it happening when our best friends get away from our life and we don’t recognize when the new best mate replaces the one we really want to have forever. Actually, it is very natural to us and the way we things are. We often move in and out of each other’s lives and that’s the way it is. As per Mr. Richard Templar

The more everyone moves around, the more fluid friendship groups can become.

Why is this happening? the simple answer is people are now moving faster than earlier ages. We are not living in only one village or community. We often move from here and there. That is why we have new faces around us and new relationships.

This sounds sad, but the reason for it is that new people are becoming important to you and giving you the support, fun, and company that you need. And the same thing is happening for the people dropping quietly off the bottom of your friend list. So it’s OK. In fact, it’s a good thing. There are always new friends waiting up ahead. So work to keep the friends that you really want to hang on to, but don’t feel bad when others drift away from you.

Please make a note for onwards-

Friends come and go

 

This writing was inspired by the book “The Rules to Break” written by Richard Templar. Some words are from his written as well to get organized this post.

Christina Perri – A Thousand Years to love …

First of all please don’t be angry with me if I made a great title on my own.

Yes! I’m talking about the singer from Pennsylvania another college dropout from her communication major degree. Why do most successful people always have to be dropped out?? That means I’ll not be successful! As I’m not a dropout till now…(There still may chance, isn’t it?)

Ok, yes I’m writing about Christina Perri; The song I really loved her is as follows;

This song is known as the theme song for The Twilight Saga: Breaking Dawn- Part 1. Obviously, I love that movie as well.


Let’s talk about her again; You will be surprised if you know how she learns to play guitar.  Yes, buddy! she taught herself all alone just watching a videotape of Shannon Hoon; another great singer.

According to the wiki so far I know that she became the singer after breaking up and getting divorced. The first album which bring her all success is “Jar of Hearts” Which was written by herself end of 2009. Making the dream true she goes to Los Angeles and worked as a waitress in a cafe during the day and at night she does her recording for her very first own album. After hardworking; yes the dream came true her debut album sold 100k copies within a month.

She is not just a star but also a family personnel. As per her statement when she was in Los Angeles, she felt terrified being over 3000 away from her family and she cried out every day for that ….

The following image was taken from her website.

After all, I can say if you have time please listen to her A thousand-mile song and read through it sure you’ll miss someone if you really have a love for someone.

The day we met,
Frozen I held my breath
Right from the start
I knew that I’d found a home for my heart
Beats fast
Colors and promises
How to be brave?
How can I love when I’m afraid to fall
But watching you stand alone?
All of my doubt suddenly goes away somehow
 
One step closer
I have died everyday waiting for you
Darling don’t be afraid I have loved you
For a thousand years
I’ll love you for a thousand more
 
Time stands still
Beauty in all she is
I will be brave
I will not let anything take away
What’s standing in front of me
Every breath
Every hour has come to this
 
One step closer
I have died everyday waiting for you
Darling don’t be afraid I have loved you
For a thousand years
I’ll love you for a thousand more
 
And all along I believed I would find you
Time has
Thanks, Perri to have a great song to be a gift for each and every lover to their lover. I would like to play this song every special moment….

শেরেক ও তার প্রাসাদ

আমার যে একখান ব্যক্তিগত ব্লগ আছে তা প্রায় ভুলেই গিয়েছিলাম। আজ কি কারনে পুরাতন ছবি দেখতে দেখতে শেরেক ও তার কেল্লা দেখে মনে  হল । না আজ কিছু লিখতেই হবে শেরেখ রে নিয়ে না হলে তার প্রতি অবিচার করা হবে 🙁  ।

সেই ২০০১ সালে প্রথম রিলিজ হয় শেরেক মুভি। মুভির প্লট আসে ১৯৯০ সালের আমেরিকান কাটুনিস্ট উইলিয়াম স্টেইগ এর ছবি বই থেকে। অনেকটা আমাদের “চাচা চৌধুরী” এর মত। আমি প্রথম দেখি ২০০৮ সালে সেই ২০০১ সালের ছবি। তখন আমাদের কাছে খুব একটা ইন্টারনেট ছিল না বা আমারা নতুন নতুন মুভি খুব তারাতারি দেখতে পারতাম না।

শেরেক দেখেই খুব ভাল লেগেছিল সেই সময়। তখন থেকেই ভাবতাম ইস যদি ওর প্রাসাদে বাস্তবে দেখতে পারতাম। যা হোক সেই দেখা হল এবার ২০১৭ সালে মে মাসে সিঙ্গাপুর এর ইউনিভার্সাল স্টুডিও তে ।

শেরেক এর যে এত ভক্ত থাকবে তা জানাই ছিল কিন্তু তাই বলে আমার মত বা আমার থেকে বুড়ো রা?  এই ছবি দেখলে একটু বুজতে পারবেন। বাচ্চারা যত সংখ্যায় আছে তার থেকে বেশি বুড়োরা।

আরও অনেক ছবি তুলেছিলাম কিন্তু খুজে পাচ্ছি না এখন। যাই হোক এই ৪৬ টাওয়ারের প্রাসাদের মধ্যে অনেক কিছুই আছে কিন্তু আমারা কিছুই দেখার সময় পাই নাই। তাবে দেখলাম এখানে শেরেকের একটা মুভি দেখায় যা কিনা ৫ ডি। মানে চেয়ার নড়বে, বৃষ্টি আসলে ভিজে যাবেন আর ৩ ডি গ্লাস দিয়ে ত সব যেন হাতের কাছে বাস্তব হয়ে যায়।

কিছু ছবি ধার করে এই পোস্টে দিলাম যাতে আপনাদেরও যাওয়ার ইচ্ছা করে।  এক কথায় বলতে পাই সিঙ্গাপুরের সেন্টতোসা আইল্যান্ড এর ৭ দিন ঘুরলেও মজা শেষ করতে পারবেন না। আর ইউনিভার্সাল স্টুডিও – আমার মনে হয় ৫ দিন এখানে লাগবে আমার নিজেরই। আর পুরা আইল্যান্ড এর মজা ভাল মত নিতে হলে ১৫ দিন থাকতে চাই 🙂 🙂

কিন্তু কি করার আমাদের সে সময় কি আছে? না নাই। ১ দিনেই অনেক অনেক কিছু আপনি ঘুরতে পারবেন। আমার ২০১৭ সাল পর্যন্ত এই কৃত্রিম আইল্যান্ডে ৪ বার যাওয়া হইছে । কিন্তু এখনও যে বাকি আছে অনেক অনেক কিছু।

আপনার শিশুর জন্য ১ম মাসে কি খাবেন- কিছু ধারণা

এই পোস্টটি মূলত Mom Junction থেকে অনুবাদ করা। ভাবার্থ অনুবাদ করার চেষ্টা করেছি , কিছু ভুল থাকতে পারে। অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সব নিয়ম পালন করা উচিৎ।

সঠিক পুষ্টিকর খাবারই গর্ভাবস্তার ১ম মাসের সুস্থ থাকার অন্যতম উপায়। যে ধরেনের খাবার খওয়া উচিৎ সেগুলো;

১। ফলিক এসিড সমৃদ্ধ খাবারঃ যদিও শুরুতেই ডাক্তার ফলিক এসিড বা ভিটামিন বি – পিল বা ট্যাবলেট খেতে দেয় তবুও মায়েদের খাদ্য তালিকায় আরও জৈব ফলিক এসিড থাকা দরকার। ফলিক এসিড সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে; কমলালেবু, আলু, ব্রকলি, শতমূলী, ডিম, ছিমের বিচি এবং সবুজ শাকসবজি।    

২। ভিটামিন বি- ৬ঃ  বমি বা বমি বমি ভাব ক্যাটাতে সক্ষম এই ভিটামিন বি-৬। ঔষধ সেবন না করে এটাই করাই উত্তম। আস্ত শস্যদানা, বাদাম ও কলা এগুলো মূলত ভিটামিন বি-৬ সমৃদ্ধ খাবার।

৩। ফলঃ কমপক্ষে তিনবার ফল খাওয়া উচিৎ। যেসব ফল প্রচুর পরিমাণে পানি, আশ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস যুক্ত সেসব ফল খওয়া উচিৎ।

৪। দুদ্ধ্য জাত খাবারঃ আপনি যদি দুধ খেতে পারেন তাহলে অবশ্যই এটি একটি ভাল খাবার। প্রোটিন, ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, পানি, ভিটামিন-ডি ও খনিজের ভাল উৎস হচ্ছে দুধ।

৫। আয়রন সমৃদ্ধ খাবারঃ রক্ত সঞ্চালনের জন্য আয়রনের গুরুত্ব অপরিসীম। আয়রনের ভাল উৎস গুলো; জইচূর্ণ, ভুষি বা তুস, মটর শুঁটি, মুরগি ও ছাগলের মাংস।

শারদীয়া দুর্গাপূজা (Sharodiya Durga Puja)

শক্তিশালী রাক্ষস মহিষাসুর অনেক কঠিন প্রার্থনা করে ব্রহ্মার কাছে অমরত্বের আশীর্বাদ চাইলেন। তাকে তা দেয়া না হলে তিনি চালাকি করে বর চাইলেন যে কেবলমাত্র একজন নারী যুদ্ধে তাকে হত্যা করলে তার মৃত্যু হবে। তিনি মনে করেছিলেন যে একজন নারী তার শারীরিক শক্তির সাথে কখনো মোকাবিলা করতে পারবে না, আর তাই তিনি আসলে অমর হয়ে রইবেন। এইভাবে বরে শক্তিশালী হয়ে মহিষাসুর পৃথিবী আর স্বর্গে অরাজকতা শুরু করলেন। মহিষাসুর স্বর্গ জয় করেন এবং দেব দেবীদের স্বর্গ থেকে বিতাড়িত করেন।

স্বর্গের দেব দেবীরা তখন ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও শিবের কাছে তাদের অত্যাচারের কথা বলতে গেলেন। সেইসব কথা শুনে ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও শিবের ক্রোধে  মুখমণ্ডল ভীষণাকার ধারণ করল। এই ক্রোধ তেজ রুপে এক নারীরুপ ধারন করল। এবং সকল দেব দেবীর আস্ত্র বহু হাতে ধারন করলো। এই ভাবেই মহামায়া শক্তির রুপ দুর্গা মা’র রুপ নিল।  দশভূজা মহালক্ষ্মী রূপে মহিষাসুর বধের উদ্দেশ্যে যাত্রা করলেন। দেবী ও তাঁর বাহনের সিংহ চলা শুরু করলে ত্রিভুবন কাঁপতে  লাগল।

মহিষাসুর সেই প্রকম্পনে ভীত হয়ে প্রথমে তাঁর সেনাদলের বীরযোদ্ধাদের পাঠাতে শুরু করলেন। দেবী ও তাঁর বাহন সিংহ প্রবল পরাক্রমে যুদ্ধ করে একে একে সকল যোদ্ধা ও অসুরসেনাকে পরাজিত করলেন । তখন মহিষাসুর স্বয়ং দেবীর সঙ্গে যুদ্ধ শুরু  করলো। যুদ্ধকালে ঐন্দ্রজালিক মহিষাসুর নানা রূপ ধারণ করে দেবীকে ভীত বা বিমোহিত করতে শুরু করলো, কিন্তু দেবী সেই সকল প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দিলেন। তখন অসুর অহঙ্কারে মত্ত হয়ে প্রবল গর্জন করল। দেবী বললেন, “রে মূঢ়, যতক্ষণ আমি মধুপান করি, ততক্ষণ তুই গর্জন করে নে। আমি তোকে বধ করলেই দেবতারা এখানে শীঘ্রই গর্জন করবেন।” এই বলে দেবী লাফ দিয়ে মহিষাসুরের উপর চড়ে তাঁর কণ্ঠে পা দিয়ে শূল দিতে বক্ষ বিদীর্ণ করে তাকে বধ করলেন।